মেয়েরাই অনেক ভাগ্যবতী (নষ্ট ক্যাঁপাচিটার)
লিখেছেন লিখেছেন shaidur rahman siddik ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১২:৩৭:১৬ দুপুর
পৃথিবীতে পুরুষের চেয়ে মেয়েদের ভাগ্য অনেক ভালোই হয়, তারা নির্ভর করে থাকে অন্যের উপর..
আমি আবার বলতে চাই না তারা কাজ করুক পুরুষদের মত।
...একটা মেয়ে জন্মগ্রহণ করার পর থেকে বাল্য, শৈশব, যৌবনকাল পর্যন্ত দায়িত্ববোধ কিন্তুু বাবা মায়ের উপর ধাবিত হয়ে থাকে।
তাদের লেখা পড়া কাপড় চোপর যত কিছুই আছে সব কিছুই অতি সহজেই হাতের নাগালে চলে যায়।
এমনকি বিয়ের বয়স হয়ে গেলে তাদের বাবা মা চায় আমাদের আদরের মেয়েটি যেনো সুন্দর একটা শিক্ষিত সৎ ভদ্র ও ভালো রোজগারকৃত স্বামীর ঘরে সম্মানের সহিত চলে যায়।
সেই কারনেই আপনারা দেখতে পাবেন মেয়ে পক্ষ পাত্র পক্ষকে দেখতে আসলে তাদের সব কিছুর হিসাব নিকাশ কাটায় কাটায় গুনে থাকে।
সেখানে তারা সরাসরি উল্ল্যেখ করে থাকে ছেলে বড় ব্যাবসায়ী অথবা বড় চাকুরিজীবি হতে হবে... তাহলেই আসার মেয়েকে তার সাথে বিয়ে দিয়ে দিবো।
....কিন্তুু ছেলে পক্ষ যদি মেয়ে পক্ষের কাছে এমন কিছুই বলতে পারে না। বরং ছেলেরা চায় ভালো একটা মেয়ে, রুপোবতী কিংবা গুনোবতী বা দুটোই প্রয়োজন।
আবার এক দিক দিয়ে হিসেব করে দেখতে পারবেন.... তাদের ব্যবহার কিংবা রুপ অথবা সমাজের তারতম্য সমান একজন পুরুষের ভালো টাকা বা ভালো চাকুরি।
তাদের ভাগ্য যেভাবে অনেক ভালোই হয় ----- তাদের বাবা মায়ের ইচ্ছে অনুযায়ী যেমন পাত্রই চান না কেন,ঠিক তেমন পাত্রই জোটে তাদের কপালে।
কিন্তুু সেটা তাদের ভগ্যগুলির মাঝে অন্যতম,
তাদের বাবা মায়ের ইচ্ছের পাত্রটি যে কি ভাবেই তার বাবা মায়ের তাদের মেয়ের স্বপনের পাত্রমত পরিনত হয়েছে,,,,,, সেটা তার বাবা এবং সেয়েই জানে।
বড় চাকুরি কিংবা বড় ব্যাবসা করতে কার যে কতগুলি পরিশ্রম কিংবা কত তপস্যা করতে হয়েছে..... সেটা পুরুষজাত ছাড়া কেউ বলতেও পারবে না এবং বুঝতেও পারবে না।
....তারা অতি সহজেই বড়লোক স্বামমীর ঘড়ে এসেই মহা আনন্দে ধুম ধামের সহিত চিরদিনের মত অতি আরামে সংসার করতে থাকে।
কিন্তুু বাস্তবে একটা মেয়ে যতটুকু সাহায্য সহযোগীতা পায়, ঠিক তার চেয়ে শতকরা ৮০% কম সাহায্য পায় একটি ছেলে ।
...তাতে কিন্তুু প্রত্যেকটা ছেলেরা ঐ বিষয় নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
বরং মেয়েরাই একটু বেশি মাথা ঘামিয়ে থাকে।
প্রমানিতঃ মেয়েরাই সুযোগ্যা ভাগ্যবতী
বিষয়: বিবিধ
১৬৪১ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
০০ বিয়ে করতে হলে একজন ছেলেকে স্টাবলিশ হতে হয় । সেটার জন্য ৩০ বছর বয়সও পার হয়ে যেতে পারে।
০ একজন মেয়ে তার সমপর্যায়ের বা তার থেকে উপরের স্ট্যাটাসের ছেলের সাথে বিয়ে বসে।
কখনই নিচের স্ট্যাটাসে যায় না ।
০০ একজন ছেলে তার স্ট্যাটাসের বা তার চেয়ে নিচে বিয়ে করে । উপরে যেতে পারে না ( হলে ঘর জামাই হতে হয়)।
০ একজন সাধারণ ঘরের টিন এজার সুন্দরী মেয়ে এবং আরেকজন ক্যারিয়ারিস্ট অর্থশালী সুন্দরী মেয়ে উভয়েই সালমান খানকে বিয়ে করতে চাইবে/পারবে ।
০০ একজন সাধারণ ছেলের পক্ষে ঐশ্বরিয়াদেরকে বিয়ে করা অসম্ভব।
০ একজন মেয়ের কেবলমাত্র সন্তান প্রতি পালন করা ছাড়া তেমন কোন কাজই নেই ।
০০ একজন ছেলেকে তার পরিবারের সবার দায়িত্ব নিতে হয় । বাবা-মা, ভাই-বোন , স্ত্রী-সন্তান - সবার।
০ মেয়েদের জন্য শরিয়তের নিয়মের বাইরে গিয়ে মনুষ্য আইন বানানো হয় , যেটার অপব্যব হার মেয়েরা প্রায়শই করে থাকে
০০ ছেলেদের জন্য এরকম কোন ঘটনা নেই
০ মেয়েদের জন্য সরকারী চাকুরীতে কোটা আছে
০০ ছেলেদের জন্য নেই
০ প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক হতে গেলে একজন মেয়ের এস.এস.সি. পাশ হলেই হয়
০০ একজন ছেলেকে এর জন্য নুন্যতম পক্ষে ডিগ্রী পাশ হতে হয় ।
০ চাকরির জন্য দুর দুরান্তে পোস্টিং এ মেয়েদের পাঠানো হয় না
০০ ছেলেদের এরকম কোন সুবিধা পাবার সুযোগ নেই
০ প্রেমিক/স্বামীর সাথে কোথাও বেড়াতে গেলে , খেতে গেলে বা কিছু কিনতে গেলে সেটার বিল মেয়েকে দিতে হয় না
০০ ছেলেদের এসব থেকে পার পাবার কোন সুযোগ নেই
০ বাস ট্রেনে মেয়েরা মা-বোন সিমপ্যাথী কাজে লাগিয়ে পুরুষদের কাছ থেকে সিট পেয়ে যায়
০০ মেয়েরা ছেলেদের বাবা/ভাই/ছেলে জ্ঞান করে এরকম গাধামী করে না ।
০ ডিগ্রী পর্যন্ত একজন মেয়ের শিক্ষা অবৈতনিক করা হয়েছে
০০ ছেলেদের জন্য এরকম ফ্যাসিলিটি নেই
০ একজন মেয়ে টিজড হলে তার ভাই তার পক্ষে সরব প্রতিবাদ ও প্রতিকারে এগিয়ে আসে
০০ একজন ছেলে টিজড হলে তার বোন কখনই তার পক্ষে এগিয়ে আসে না
০ একজন মেয়ে আরেকজন ছেলের সাথে সেক্স করার পর সমস্যা হলে সেটাকে ধর্ষন বলে চালিয়ে দেয় , এমনকি স্ত্রীও তা করতে পারে
০০ ছেলেরা এ ব্যাপারে সব সময়ই নন্দ ঘোষ
০ সুবিধা পাবার বিষয় হলে সব সময় Ladies First কথাটা প্রয়োগ করা হয়
০০ Problematic ব্যাপার গুলোতে ছেলেদের ঠেলে দেওয়া হয়
০ মেয়েদের পোশাক , কসমেটিক্স এবং অলংকার কিনতে লাখ খানেক টাকা লেগে যায়
০০ এসবে ছেলেদের খরচ হাজার দশেকও ক্রস করে না
০ একজন মেয়ে সংসারের কাজ না করলেও সেসব কাজ করার রিপ্লেসমেন্ট পাওয়া যায়
০০ একজন ছেলে তার সাংসারিক দায়িত্ব থেকে কখনই মুক্ত থাকতে পারে না
০ একজন মেয়ে তার স্বামীর সংসারে থেকেও আরেকজনের সেবা করে থাকে স্বামীকে বাধ্য করে সেটা স্বামীর সংসারের প্রাইম টাইমেও । গাছেরও খায় আবার তলারও কুড়ানোর মত
০ একজন ছেলে কি পারে তার বউয়ের সেবা নিয়ে তাকে কিছুই না দিয়ে তাকে বলে কয়ে আরেকজন মেয়ের সাথে সময় কাটাতে বা সব সুবিধা আরেকজনকে দিয়েই যেটা বউয়েরই প্রাপ্য ছিল ? এসব ক্ষেত্রে মেয়েরা কি কখনও কাউকে ভাগ বসাতে দেয় যেমনটা সেই করেছে তার স্বামীর সাথে তার চাকুরিদাতা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে?
মন্তব্য করতে লগইন করুন